১৯৮০ এর দশকের প্রথম দিকে প্রযুক্তিগত বিশ্লেষক ম্যানিং স্টলার এই প্রবণতা নির্দেশকটি তৈরি করেন। ক্লাসিক্যাল ট্রেন্ড ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে 'স্টার্ক ব্যান্ডস' ব্যবহার করা হয়, যেখানে রেঞ্জ ব্রেকআউটকে বিবেচনায় নেওয়া হয়।
সূত্র
Median band = SMA(n) = SMA(5)
Upper band = SMA(n) + (ATR(m)*K) = SMA(5) + (ATR(15)*1,33)
Lower band = SMA(n) - (ATR(m)*K) = SMA(5) - (ATR(15)*1,33)
লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহার
'স্টার্ক ব্যান্ডস' (স্টলার এভারেজ রেঞ্জ চ্যানেলস) হল তিনটি ব্যান্ডের সমষ্টি, যা সরল মুভিং এভারেজের চারপাশে চ্যানেল তৈরি করে।
নির্দেশকটি 'বলিঙ্গার ব্যান্ডস' এর অনুরূপ; 'স্টার্ক ব্যান্ডস' ফ্ল্যাট মার্কেটে সংকীর্ণ হয় এবং ভোলাটাইল মার্কেটে প্রসারিত হয়। যাহোক, 'স্টার্ক ব্যান্ডস' মূল্যের হাইনেস এবং লোনেস পরিমাপ করে না। 'বলিঙ্গার ব্যান্ডস' স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন বিবেচনায় আনে, কিন্তু এটা স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন বিবেচনায় আনে না। মার্কেট ভোলাটিলিটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য প্রদানের মাধ্যমে এটাকে 'এভারেজ ট্রু রেঞ্জ' (এটিআর) এর মাধ্যমে হিসাব করা হয়। 'স্টার্ক ব্যান্ডস' ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রিয়ড ১০ হচ্ছে 'এটিআর' এর জন্য সর্বোত্তম পরিমাপ।
এই নির্দেশকটির দুইটি কাজ রয়েছে। প্রথমত, মূল্য যখন 'স্টার্ক ব্যান্ডস' এর সীমানাগুলো অতিক্রম করে, তখন এর সংকেত ক্রয় অথবা বিক্রয় লেনদেন খোলার সুপারিশ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে, 'স্টার্ক ব্যান্ড' এর উপরে অথবা নিচে মূল্য দৃঢ় হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এবং স্টপ লস স্থাপন করতে হবে মেডিয়ান লাইনের পর।
মূল্য অতিরিক্ত ক্রয় বা অতিরিক্ত বিক্রয় অঞ্চলে থাকা নির্বিশেষে 'স্টার্ক ব্যান্ড' নির্দেশক ব্যবহার করা যাবে। এটা করার জন্য ইনডেক্স 'কে' সরিয়ে ৩ থেকে ১.৩৩ এ নিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে 'স্টার্ক ব্যান্ডস' এর প্রাইস টেস্ট বলতে বুঝায় মূল্য এক্সট্রিম মানে পৌছেছে; প্রাইস সুইং এর সম্ভাবনা খুব বেশি। এই সংকেতের সাথে অতিরিক্ত ক্রয় অথবা অতিরিক্ত বিক্রয় অঞ্চল নির্দেশিত অসসিলেটরের সংকেত গ্রহণ করা উচিত (উদাহরণস্বরূপ, 'আরএসআই' নির্দেশক)।
ইন্সটাফরেক্স 'স্টার্ক ব্যান্ডস' নির্দেশকের পরিমিতি
BandsPeriod = 6
ATR = 10
K = 1.33
BandsShift = 2